মঙ্গলবার, ২৪ এপ্রিল ,২০১৮
Bangla Version
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চীনের নেতৃত্ব ঠেকাতে প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত নিজের বলয় থেকে বের হতে দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সেনাপ্রধান বিপিন রাওয়াত। ভারতের পশ্চিম সীমান্ত থেকে এখন উত্তর সীমান্তে নজর দেয়ার সময় এসেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এই খবর জানিয়েছে। রাওয়াত বলেন, চীনের সঙ্গে বোঝাপড়ায় সীমান্ত কৌশলের অংশ হিসেবে নেপাল, ভুটান, মিয়ানমার, বাংলাদেশ, শ্রীলংকা ও আফগানিস্তানের মতো দেশগুলোকে সম্পৃক্ত করা উচিত ভারতের। এসব দেশকে হাতে রাখতে ‘প্রাণপণ’ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার কথাও বলেন ভারতের সেনাপ্রধান।
নিজ দেশের সশস্ত্রবাহিনী দিবস উপলক্ষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে রাওয়াত স্বীকার করেন যে সীমান্তে চীন ভারতকে চাপে রেখেছে সত্য; তবে ভারতের সেনাবাহিনী উত্তর সীমান্তে নিরাপত্তাজনিত যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার ক্ষমতা রাখে।
রাওয়াত বলেন, ‘আমি মনে করি, প্রতিবেশীদের আমাদের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বিষয়টি আমরা অনুমোদন করতে পারি না- সেটা নেপাল, ভুটান, মিয়ানমার, বাংলাদেশ শ্রীলংকা বা আফগানিস্তানই হোক। তাদের আমাদের বলয়ে রাখতে হবে। আমি মনে করি, এসব দেশকে সমর্থন দানে আমাদের প্রাণপণ চেষ্টা করতে হবে।’
চীন দীর্ঘদিন ধরেই মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলংকা ও মিয়ানমারসহ ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোতে নিজের প্রভাব বাড়াতে চাইছে। ঐতিহ্যগতভাবে দিল্লির সঙ্গে এসব দেশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে।
রাওয়াত আরো বলেন, ‘অন্য দেশেরও সহায়তা চাই আমরা। এই অঞ্চলের দেশগুলোর। আমরা দেখতে চাই, আধিপত্যশীল চীনের মোকাবেলায় আমরাও পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন নই। এটা হচ্ছে পরবর্তী পদক্ষেপ।’
গত বছরের নভেম্বরে ভারতীয়-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের চারটি দেশ- ভারত, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র মিলে নিজের সম-অংশীদারত্বের ভিত্তিতে একটি জোট গঠনের উদ্যোগ নেয়। একে চীনের প্রভাব ঠেকানোর একটি পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
টরেন্টোর হামলাকারী সম্পর্কে সর্বশেষ যা জানা যাচ্ছে
ইরান পরমাণু চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রকে থাকার আহ্বান ম্যাক্রোর
বিয়ের অনুষ্ঠানে সৌদি বিমান হামলা, কনেসহ ২০ নারী-শিশু নিহত
যেভাবে কিলিং মিশন চালায় মোসাদ!
চীনে আগ্নিকাণ্ডে ১৮ জনের মৃত্যু
কানাডায় সড়কে ভ্যানচাপা দিয়ে ১০ পথচারীকে হত্যা
প্যারাগুয়ের নতুন প্রেসিডেন্ট মারিও আবদো বেনিতেজ
চালক মুসলিম বলে ক্যাবের বুকিং বাতিল করল হিন্দু পরিষদের নেতা
২৫ বছরের যুদ্ধে সোয়া কোটি মুসলিম নিহত, যা একটি বিশ্বযুদ্ধের সমান ক্ষয়ক্ষতি