বুধবার, ২৫ এপ্রিল ,২০১৮
Bangla Version
নিউজ ডেস্ক:আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন শুরু হবে৷ তবে মিয়ানমার ঘোষণা দিয়েছে, তারা শুরুতে মাত্র ৪৫০ জন হিন্দু রোহিঙ্গাকে ফেরত নেবে৷ মিয়ানমারের এই ঘোষণা কেন? এর নেপথ্যেই বা কী?
বুধবার মিয়ানমারের সমাজকল্যাণ, ত্রাণ ও পুনর্বাসনমন্ত্রী ড. উইন মিয়াত আইয়ি নেপিদোতে মিয়ানমারের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকে জানিয়েছেন, প্রত্যাবাসনের প্রথম ধাপে, অর্থাৎ ২২ জানুয়ারি ৪৫০ জন হিন্দু শরণার্থীকে বাংলাদেশ থেকে ফেরত নেয়া হবে৷
মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল নিউ লাইটস অফ মিয়ানমার এ খবর দিয়ে বলেছে, মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান পুরো প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ রাখার তাগিদ দিয়েছেন৷
এদিকে প্রথম দফায় ফেরত পাঠানোর জন্য প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর নাম তালিকাভূক্ত করেছে বাংলাদেশ৷
শুক্রবার দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ শেষে সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের জানান, ‘‘আগামী ২২ জানুয়ারির মধ্যে এক লাখ রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারের ফেরত পাঠানো হবে৷
এ জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার৷ ইতিমধ্যে এর জন্য একটি ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ' গঠন করা হয়েছে৷ ওয়ার্কিং গ্রুপের মাধ্যমে আজ-কালের মধ্যে এক লাখ রোহিঙ্গার তালিকা মিয়ানমার সরকারকে হস্তান্তর করা হবে৷''
ভারত-চীন ‘প্রভাব বিস্তারের লড়াইয়ে’ সন্ধিক্ষণে বাংলাদেশ
যেভাবে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল
ত্রিপুরার নির্বাচনের গুরুত্বপূর্ণ বার্তাটি কী?
দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন মেরুকরণ, স্নায়ুযুদ্ধের শত্রু ইসলামাবাদকে কাছে টানছে মস্কো
বিশ্বকে সৌদি আরবের আরেক সারপ্রাইজ, আসলে সেখানে ঘটছে কি?
মিশরে কেন মানুষ 'রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ' হয়ে যায়
বিএনপির জন্য গণতান্ত্রিক অধিকার সংকুচিত কেন?
খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় ‘জরুরি অবস্থা’